এই ভাবে ফেসবুক এ মেয়েদেরকে নানা রকম সমস্যার মধ্যে পরতে হয়।...


প্রথমেই জেনে নেয়া জাক মার্ক জুকারবারগ এর জীবন সম্পর্কে

মার্ক জুকারবারগ হলেন একজন আমেরিকান প্রোগ্রামার।তাকে এখন সবাই ফেসবুক এর জন্মদাতা নামে চিনে। ফেসবুক ২০০৪ সালে প্রিভেট কম্পানিতে রূপান্তরিত করা হয়। জুকারবারগ এর ৩ বোন রেন্ডি, দোনা এবং আরিলি। যুকারবারগ স্কুল এর জীবন থেকেই প্রগামিং এর সাথে জড়িত। তার বাবা ছিলেন একজন দাতের ডাক্তার। যুকারবারগ তার বাবার জন্য একটি সফটওয়্যার বানিয়েছিল যেইটির নাম দেয়া হয়েছিল যুকনেট। এই সফটওয়্যারটি বানানো হয়েছিল এমন ভাবে জেইটি কিনা বাসার সব কম্পিউটার কে অফিস এর সব কম্পিউটার এক করতে সাহায্য করবে। পরবর্তীতে এটি আর সংস্করণ করে নাম দেয়া হয় প্রিমাইটিভ বা AOL instant messenger.
মার্ক পড়াশোনা করেছিলেন psychology এবং কম্পিউটার সায়েন্স এর উপর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি একটি সফটওয়্যার বানিয়েছিলেন যেইটির নাম দেয়া হয়েছিল কোর্স ম্যাচ ( CourseMatch) এই সফটওয়ারটি ছাত্র ছাত্রি দেরকে বিভিন্ন কোর্স নিতে সাহায্য করবে এবং গ্রুপ এর কাজ এর ক্ষত্রে এটি সহায়তা করবে। এইবার তাহলে আমি আস্তে আস্তে এগিয়ে যাই ফেসবুক এর দিকে।

ফেসবুক কি ?

ফেসবুক একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক। ২০০৪ সালে এটি প্রথিস্টিত। প্রথম দিকে ফেসবুক ব্যাবহার করা তেমন একটা সহজ বেপার ছিল না। এখন যেমন যে কেউ চাইলেই ফেসবুক ব্যাবহার করতে পারে সেটি ছিল না। আমি মনে করি তখন যেই বাবস্থা ছিল ওইটাই ভাল ছিল। কারন তখন সধু মাত্র কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ব্যাবহার করতে পারত আর অফিস এর কর্মচারীদের জন্য ছিল।
আস্তে আস্তে ফেসবুক যখন জনপ্রিয় হতে থাকে তখন ২০০৬ এর শেষ এর দিকে ফেসবুক সবার জন্য উমুক্ত করে দেয়া হয়। ফেসবুক এমন একটি সামাজিন নেটওয়ার্ক যেইখানে কিনা আপনি গান থেকে শুরু করে ছবি সব শেয়ার করতে পারবেন সুধু তাই নয় ফেসবুক এখন সরাসরি  চ্যাটকরা যায়ে ।
আমার এই আর্টিকেলটা লেখার পিছনে কিছু উদ্দেশ্য ছিল। ফেসবুক এখন এমন একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক যেইটি বাংলাদেশ এর ছেলে মেয়েরা এইটি অপব্যাবহার করছে। আমাদের সময় আমরা যখন স্কুল পরতাম তখন ইন্টারনেট এর কথা চিন্তাই করতে পারতাম না সুধু কি ইন্টারনেট ? আপনি একবার ভেবে দেখুন আমরা যখন স্কুল পরতাম তখন কত জনের বাসায়ে কম্পিউটার ছিল?
যাই হক, ফেসবুক এর কারনে আমাদের জীবন এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে তবে ফেসবুক আমাদেরকে অনেক কাজ থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যেমন আমি নিজেই কিন্তু এখন ছাত্র আমি ফেসবুক ছাড়া এক মুহূর্ত থাকতে পারি না। তাহলে ভেবে দেখুন একবার ফেসবুক কিভাবে আমাদের ছাত্রদের পড়াশোনার ক্ষতি করছে। ফেসবুক এর কিছু বাজে দিক হছে মেয়েদেরকে বিরক্ত করা।
ফেসবুক এখন ফেক অ্যাকাউন্ট ভরে গেছে । হিসাব করলে দেখা যাবে ১০০ % এর মধ্যে ৭০ % ফেক অ্যাকাউন্ট মেয়েদের। এইখানে সুধু ছেলেদের দোষ ধরলে হবে না মেয়েদেরও দোষ আছে। যেমন ফেসবুক সবাই চায়ে একটু ভিন্ন ধরনে ছবি শেয়ার করতে। কিন্তু আমাদের কিছু কিছু মেয়েরা এমন এমন ছবি শেয়ার করে জেইটিকিনা ছেলেদের বাধ্য করে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঁঠাতে।
এইভাবে যখন  ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঁঠাতে থাকে পরবরতিতে যখন ফ্রেন্ড রিকুয়েস্টটি প্রত্যাখ্যান করা হয় তখন অনেক সময় দেখা যায়ে ছেলেরা মেয়েদের উপর চড়াও হয়ে মেয়েটির প্রোফাইল থেকে ছবিটি নিয়ে আরেকটি অ্যাকাউন্ট খুলে।
এই ভাবে মেয়েদেরকে নানা রকম সমস্যার মধ্যে পরতে হয়।