Make Income On the Web (ইন্টারনেট এ আয় কি জিনিস বুঝে নিন)


If the tumbling world economy has you worried, don’t despair: we’ve got your back. The Internet, as you may have heard, is a wonderful place, full of money making opportunities if you know where to look. Our list of 12 ways to make extra cash online will point you in the right direction. None of these ideas will likely net you a full time income on their own — though there are certainly people who have managed to do so with each — but a couple of them in tandem, or in addition to your usual freelance work or day job, can make you some much needed extra cash.
If you know of any others, we’d love to hear your money making tips. Please share them in the comments.

Freelance Projects

Even as companies are laying off workers left and right, that work still need to get done by someone. Often times, companies will turn to freelancers on a per project basis as a way to save money and get things done quickly. Further, for smaller, one-time projects, it doesn’t make sense for many companies to hire a full-time employee, so frequently they will turn to the freelancer marketplace. There are many places to look for freelance jobs, but the large bid-based job boards are a good place to start. eLance, Guru, ScriptLance, and sologig are some of the best known.

Become a Topic Expert

About.com provides users with a guided tour of the web’s best sites in a wide range of topical areas. Each area of the site is maintained by a paid guide who is an expert in that area. The job of a guide is one part blogger, one part directory curator, and one part columnist. There are always openings for new guides and compensation starts at $725 per month. Guides are paid based on the amount of traffic they bring in and some make in excess of $100,000 per year.

Moonlight as a Designer

More and more smart companies are turning toward design contests to crowdsource their design work and get professional-quality results more efficiently. For designers, contests offer a steady stream of potential clients and a way to build up their portfolios. The clear market leader in the space is SitePoint’s own sister site 99designs. With almost $3 million in prize money awarded, and hundreds of open projects at any one time, you’ll never lack for work. ReadWriteWeb has a good list of other contest sites for designers to find even more opportunities.

Sell Your Stuff

Becoming an eBay millionaire is far from a piece of cake, but making some extra money in tough economic times is definitely doable. We all have some stuff in the attic that we never use, have outgrown, or just no longer need. Put it up for sale on eBay or Craigslist and make some extra cash. One man’s trash is another man’s treasure, after all.

Cash in on Your Photos

Amateur-produced stock photos are a huge business. Last year iStockPhoto paid out $20.9 million in royalties to contributors. So selling your photos is indeed a possible way to make some extra, passive income, and there are a number of places where you can try to sell your pictures. We recently published a list of 15 such stock photo web sites, many of which give bonuses for exclusivity.

Flip a Website

Buying and selling web sites has also become big business, and unlike the house flipping market, the bottom hasn’t fallen out of the web site market. SitePoint’s Marketplace has grown into the web’s number one place to buy and sell web sites, and many people make a living doing just that.

Help People Search

If you’re good at finding things on the Internet, then you can make a few extra bucks helping people locate the information they need. Web search site ChaCha employs an army of search guides that help people do web searches. You won’t make big bucks doing it, but it’s not a bad way to make some spare change in your down time.

Sell Your Writing

Finding a full-time job as a writer isn’t easy (trust me, I should know!), but selling your freelance writing (and audio, video, and images) has never been easier thanks to Associated Content. AC is a network of content producers that allows anyone to submit content and be paid for it when it is distributed to their partner sites. The site says it has paid out over $1 million to content producers.

Name a Product

Even if you’re not a designer, you can still get in on the crowdsourcing action. NameThis is a contest site similar to 99designs, but rather than competing for design projects, users compete to come up with names for new products and services. If you fancy yourself a clever wordsmith, there is money to be earned at NameThis.

Design a T-Shirt

On the other hand, if you’re a design star, you may want to try your luck at t-shirt design for Threadless. Winning designs get $2,000 in cash, and $500 worth of free t-shirts, plus all the prestige that goes along with being a Threadless winner. Non-designers can submit slogans for a shot at a $500 cash prize.

Do Odd Jobs

Amazon Mechanical Turk is a people-power API from Amazon that lets companies easily outsource tasks to humans. These tasks are often mundane, and don’t pay much on their own, but they can be a good way to make extra cash just by doing things like reviewing restaurants, evaluating search results, and rating videos.

Shill Products on Your Blog

Have a blog? If you want to make a little extra cash, PayPerPost offers a way to write sponsored blog posts about products and services for money. There are some ethical ramifications here, so we’d advise that you always clearly disclose when a post is paid and avoid jobs that require a positive review.

কারেন্ট নিউজ ডাউনলোড করে নিন

প্রতিদিনের মত আজও আপনাদের পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়তে সহায়ক এমন নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।

গত পোস্টে আপনারা জেনেছেন কীভাবে কারেন্ট অ্যাফেআর্স বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।

এরই ধারাবাহিকতায় আজ আমরা জানবো কারেন্ট নিউজ ডাউনলোড করার সবচেয়ে সহজ ও একমাত্র উপায়।

এই মাসের অর্থাৎ কারেন্ট নিউজ সেপ্টেম্বর ২০১২ সংখ্যাটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনার যেকোন প্রয়োজন জানাতে দ্বিধা করবেন না ।

সবাইকে ধন্যবাদ ।

আগামি কাল ইনশাল্লাহ নতুন কোন পড়াশোনা বিষয়ক পোস্ট নিয়ে দেখা হবে সেই পর্যন্ত খোদা হাফেজ

ইন্টারনেটে ফ্রি ভয়েস চ্যাট ও ভিডিও চ্যাট করার সফটওয়্যার গুলো

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন। সবাইকে আমার শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের টিপস শুরু করছি। ইন্টারনেটে আমরা ভয়েস চ্যাট ও ভিডিও চ্যাট করার জন্য আমরা নানা ধরনের সফটওয়্যার ব্যাবহার করে থাকি যেমন , Skype, Google Talk MSN Meseenger AIM Messenger BDchat software Deshichat(voice chat) Net2phone eyeballchat meebo, paltalk webcam chat , oovoo video chat

আজ আমি আপনাদের কয়েকটি ফ্রি ইন্টারনেটে ফ্রি ভয়েস চ্যাট ও ভিডিও চ্যাট করার সফটওয়্যার লিঙ্ক দিবো , আমি জানি আপনারা অনেকে জানেন সফটওয়্যার গুলো নিয়ে । তবে আমাদের ব্লগে এই নিয়ে কোন টিপস শেয়ার করা হয় নেই । তাই আজ আমি শেয়ার করলাম যারা জানেন না তাদের জন্য ।

Skype BETA

skype তে ভয়েস কল, ভিডিও কল, চ্যাটিং করা যায়। অনেকেই হয়ত yahoo. msn, Galk এ চ্যাটিং করে থাকেন তবে আমার মতে skype সবচেয়ে ভালো একটি সফটওয়ার । ইন্টারনেট স্পীড কম থাকলেও কোন সমস্যা হবে না । এর সাউন্ড সিস্টেম অনেক ভালো । ৮.৫ বিলিয়ন ডলারে স্কাইপি কিনে নেই মাইক্রোসফট.স্কাইপকে মাইক্রোসফটের একটি ডিভিসনে রুপান্তরিত করা হবে । স্কাইপ প্রধান টনি বেটস হবেন এই বিভাগের চেয়ারম্যান । তার রিপোর্টিং হেড হবেন মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী স্টিভ বালমার ।অনেকেই বলছেন এই চুক্তিতে স্কাইপ অতি মূল্যায়িত । এমনিতেই মাইক্রোসফট অনলাইন সার্ভিসে টাকা হারাচ্ছে । তারপর এত দামে কিনে নেয়া পণ্যটিও গতবছর প্রায় ৭ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিতে ছিল তথ্যসূএ Microsoft will acquire Skype

কিছুদিন আগে মাইক্রোসফট এর এই স্কাইপ বিশ্বজুড়ে প্রবলেম হয়ে ছিল । তবে এখন প্রায় সবকিছু ঠিক হয়ে গেছে যারা এখনো স্কাইপ ব্যবহার করছেন না তারা

এখান থেকে ডাওনলোড করুন অফ লাইনে ইন্সটল করুন

Yahoo! Messenger


সবাই জানেন Yahoo! Messenger অনেক ভালো একটি ফ্রি ভয়েস চ্যাট ও ভিডিও চ্যাট করার সফটওয়্যার

এখান থেকে ডাওনলোড করুন

Google Talk

First a Gmail outage and now a Google Talk phishing scam. What's next? Image: Google.

Google Talk এখান থেকে ডাওনলোড করুন

oovoo video chat

http://www.podcastingnews.com/content/wp-content/uploads/2008/05/oovoo.jpg

Oovoo.com

oovoo video chat

এটিও অনেক ভালো একটি ফ্রি ভয়েস চ্যাট ও ভিডিও চ্যাট করার সফটওয়্যার এখান থেকে ডাওনলোড করুন

আপনার কম্পিউটার ৩২-বিট না ৬৪-বিট???? দেখুন

আসুন দেখে নেই কিভাবে বুঝবো কার কম্পিউটার কত বিট এরঃ-

এখানে Win 7 / Win Vista / Win xp এর জন্য উল্লেখ করা হলো………………

Win 7 এর জন্য দেখা খুবই সহজঃ-

“My Computer” এ রাইট ক্লিক করে “Properties” এ ক্লিক করেন “System Type” এ আপনি ৩২-বিট না ৬৪-বিট এ ব্যবহার করছেন তা দেওয়া আছে……………………॥

ট্রোজান বেবী

Win Vista এর জন্যঃ-

Start থেকে Run টাইপ করুন msinfo32.exe তারপর Enter key চাপুন…………………… তারপর

“System Information” দেখাবে System Type item: এ x86-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৩২-বিট এর

এবং x64-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৬৪-বিট এর………………………

Win xp এর জন্যঃ-

Start থেকে Run টাইপ করুন msinfo32.exe তারপর Enter key চাপুন……………….. তারপর

“System Information” দেখাবে System Type item: এ x86-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৩২-বিট এর

এবং x64-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৬৪-বিট এর………………………….

আপনার কম্পিউটার ৩২-বিট না ৬৪-বিট এর? জানাতে ভুলবেন না………………….

এখন থেকে নো টেনশন …………………ডু ফুর্তি……………………সবাইকে ধন্যবাদ!!!!!!!!!

জানতে চান মোবাইল ফোন এর ইতিহাস ??????

মোবাইল হ্যাঁ মোবাইল এমন একটা আজব বাট প্রয়োজনীয় বস্তু যা বাংলাদেশের প্রায় সবাই চেনেন ।এটা চেনেন না এমন একটা লোক ও মনে হয় আজকের দিনে খুজে পাওয়া যাবে না ।
মোবাইল একটা ইলেট্রনিক্স যন্ত্র যা দুই প্রান্তের যোগাযোগে সাহায্য করে ।এক পথে খবর বা ডাটা যায় আর অন্য পথে খবর বা ডাটা আসে ।মানে আপনি যা বলবেন অন্য প্রান্ত থেকে তা শুনতে পারবে আবার অন্য প্রান্ত থেকে যা বলবে আপনিও তা শুনতে পারবেন ।এটা এক ধরনের ফোন যাকে নিয়ে আপনি যাকোন স্থানে যেতে পারবেন ।শুধু মাত্র নেটওয়ার্ক আর বিল থাকাটাই জরুরী ।যাহেতু একে নিয়ে আপনি যাকোন স্থানে মুভ করতে পারবেন তাই এর নাম মুভ থেকে মোবাইল ,আর জিনিসটা যাহাতু ফোন তাই নামটাও মোবাইল ফোন।
একটা মোবাইল ফোন তার ব্যবহারকারীকে যে সকল মূল সুবিধা দেয় তার তাহলঃ
*ফোন বা কল করতে পারবেন ।
*ফোন বা কল ধরতে পারবেন ।
এখানে মোবাইল ফোনের অন্য প্রান্তে মোবাইল ফোনই থাকতে হবে এমন কোন কথা নাই ।গ্রাহক যদি তার যুক্ত টেলিফোনের সাথেও যুক্ত থাকে তাহলেও তিনি ফোন বা কল করতে বা ধরতেও পারবেন ।
এছেড়াও মোবাইল ফোনের বেশ কিছু বাড়তি ব্যবহার রয়েছে ,যেমনঃ
*সময় দেখা (আমার জীবনের প্রথম মোবাইল ফোনে কোন ঘড়ি ছিল না মডেলঃ সিমেন্সের সি২৫)
*এস এম এস ( সর্ট মেসেজ সার্ভিস )।
*এম এম এস ম্যাসেজিং।
*ই-মেইল।
*ইন্টারনেট।
*গেম খেলা।
*ব্লুটুথ ।
*ছোট পরিসরের তারহীন যোগাযোগ ।
*ক্যামেরা।
*গান শোনা ।
*ভিডিও দেখা।
*রেডিও শোনা ।
*জি.পি.এস ।
মোট কথা মোবাইল ফোনটা যত দামি হবে সার্ভিস ততো বেশি পাবেন ।কম দামি মোবাইল ফোন মানে কম সার্ভিস ।
তবে পৃথিবীর প্রথম আধুনিক মোবাইল ফোন টা কে বা কবে বা কোন কম্পানী তৈরি করেছিল জানেনে??
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন ,মটোরলা আর আবিস্কারক ছিলেন ডঃ মার্টীন কুপার আর ১৯৭৩ সাল ছিল তখন।যার ওজন ছিল মাত্র ২ কেজি. বা ৪.৪ পাউন্ড।মডেল নং "DynaTAC 8000x" ছবিটা দেখুন

আবিস্কারক আর তার আবিস্কার
এটা বানিজ্যিক ভাবে মার্কেটে ছাড়া হয়েছিল ১৯৮৩ সালে ।আর ১৯৯০সালেই এর ব্যবহারকারীর সংখা ১২.৪ মিলিয়নে পৌছে যায় ।কিন্তু ২০১০/০৭/১৫ পর্যন্ত সালে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারির সংখা ৫ বিলিয়নে ।
এটা হল আধুনিক মোবাইলের কথা ।তবে বিশ্বে প্রথম ফোনটা করা হয়ে ছিল ,আমেরিকায় ১৯৪৬ সালের ১৭ই জুন ।এবং তা একটা গাড়ি থেকে করা হয়ে ছিল ।যার ওজন ছিল ৮০ পাউন্ড ।মানে প্রায় এক মণ ।তখন খরচ ছিল প্রতি মাসে ফিস ২১০০টাকা (আজকের দিনে ২৪০০০ প্রায়) আর প্রতি মিনিটের বিল ছিল ২১-২৮ টাকা। আজকের দিনের(২৩৫-৩১৫টাকা প্রায়)।

বন্ধ রাখুন মোবাইল যদি সুখী থাকতে চান

সপ্তাহে অন্তত একটি সন্ধে যদি নিত্যসঙ্গী মোবাইল ফোনটা বন্ধ রাখা যায়, তা হলে নাকি কর্মজীবনে উন্নতির সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে। এবং শুধু তা-ই নয়, এতে নাকি লুকিয়ে রয়েছে ‘সুখী’ জীবনের চাবিকাঠি। অন্তত এই রকমই দাবি হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের এক দল গবেষকের। কিন্তু তা কী করে সম্ভব?

সম্ভব। অন্তত একটি ব্রিটিশ দৈনিকে প্রকাশিত ওই সমীক্ষার রিপোর্টে সে রকম ছবিই উঠে এসেছে। তিন বছর ধরে চলা ওই সমীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন বস্টনের একটি বেসরকারি সংস্থার প্রায় ১৪০০ কর্মী। তাদেরকে সপ্তাহে একটি দিন সন্ধে ছ’টার পর সমস্ত কাজ বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন গবেষকেরা। এমনকি সেই সময় কাজের সঙ্গে কোনও রকম যোগাযোগই যাতে না থাকে, তার জন্য তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ রাখার নির্দেশও দেয়া হয়।

তাতে দেখা যায়, যে সব কর্মী সপ্তাহে একটি সন্ধ্যা তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ রেখেছিলেন, তারা নিজেদের কাজ নিয়ে অনেক বেশি সন্তুষ্ট। শুধু তা-ই নয়, এই নতুন নিয়মে তারা আগের তুলনায় অনেক ভাল কাজও করতে পারছেন বলে মত ওই কর্মীদের। কিন্তু এতে কর্মজীবনে উন্নতি না হয় হল, তাতে আখেরে লাভটা কী?

লাভ রয়েছে। ওই গবেষকদলের মূল কাণ্ডারী, অধ্যাপক লেসলি হারলো জানালেন, এই কর্মীরা সমীক্ষা চলাকালীন পরিবারের সঙ্গে অনেক বেশি সময় কাটিয়েছেন। এমনকি, সেই সময়, তাদের সামাজিক মেলামেশা এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার ইচ্ছাও বেড়ে যায়। এবং অধ্যাপক হারলোর মতে, এ সবই সম্ভব হয়েছে মোবাইল ফোনের সঙ্গে অন্তত একটি সন্ধে সমস্ত ‘সখ্যতা’ ত্যাগ করার দৌলতে।

তিনি আরো জানান, অফিসের ধরাবাঁধা সময়টুকু ছাড়াও কাজের জগতের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে মোবাইল ফোনের জুড়ি মেলা ভার। এমনকি, রাতে ঘুমোনোর সময়ও মোবাইল কাছছাড়া করেন না অনেকেই। কিন্তু, তাতে কাজের দুনিয়া ছাড়া বাকি সব কিছু থেকেই ধীরে ধীরে দূরে চলে যান তারা।

তাই সপ্তাহে একটি সন্ধ্যা মোবাইল ব্যবহার না করলে কর্ম-জীবনের ‘চক্রব্যূহ’ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। তাতে আখেরে উপকৃত হবে মানুষের পারিবারিক এবং পেশাদার দুই জীবনই।

তবে কি ‘একটি দিন, মোবাইলবিহীন’,এই মন্ত্রেই লুকিয়ে রয়েছে সুখী জীবনের চাবিকাঠি? সূত্র: ওয়েবসাইট।

বার্তা২৪

ফেসবুক থেকে পাওয়া ছবি :: মন দিয়ে দেখুন!!!

২.

৩.

৪.

৫.

৬.

৭.

৮.

৯.

১০.

১১.

১২.

১৩.

১৪.

১৫.

১৬.

১৭.

১৮.

১৯.

২০.

২১.

২২.

২৩.

২৪.

২৫.

২৬.

২৭.

২৮.

২৯.

৩০.

৩১.

৩২.

সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করবেন, কিন্তুু কেন?

সাইকোলজির প্রফেসরের আজ মেজাজ খুব ফরফুরে।প্রথম সারিতে একজন নতুন ছাত্র দেখে তিনি তাকে দাড় করালেন।
প্রফেসরঃ তুমি কি গড এ বিশ্বাস কর?
ছাত্রঃ অবশ্যই স্যার।
প্রফেসরঃ গড কি ভাল ?
ছাত্রঃ অবশ্যই
প্রফেসরঃ গড কি সর্বশক্তিমান?
অবশ্যই…
প্রফেসরঃ আমার ভাই ক্যানসারে মারা গেছে যদিও সে গড এর কাছে নিরাময় চেয়েছিল। আমরা প্রায় সবাই অন্যের অসুখ বিসুখে সাহায্য করি, কিন্তু গড তা করেনি। এর পরও কি তুমি বলবে গড ভাল ?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ তোমার কোন উত্তর নেই তাইতো ? ওকে, এসো আমরা আবার শুরু করি।গড কি ভাল ?
ছাত্রঃ অবশ্যই
প্রফেসরঃ শয়তান কি ভাল ?
ছাত্রঃ না।
প্রফেসরঃ শয়তান কোথা থেকে এসেছে ?
ছাত্রঃ গড থেকে।
প্রফেসরঃ তাহলে বৎস, বল জগতে এভিল বলে কিছু আছে কি?
ছাত্রঃ জ্বী আছে।
প্রফেসরঃ এভিল সর্বত্রই আছে, তাইনা ? এবং গড সব কিছু তৈরী করেছে।
ছাত্রঃ জ্বী
প্রফেসরঃ তাহলে এভিল কে তৈরী করেছে?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ হিংসা, বিদ্বেষ, অসুস্থতা, মৃত্যু, এসব কিছই জগতে আছে, তাই নয় কি ?
ছাত্রঃ জ্বী।
প্রফেসরঃ এসব কে তৈরী করেছে ?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ বিজ্ঞান বলে যে, তোমার পাচটি ইন্দ্রিয় রয়েছে যা তুমি জগতের সব বস্তুকে সনাক্ত করতে ব্যবহার কর। এখন বল তুমি কি গডকে দেখেছ ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ তুমি কি গডের কথা শুনেছ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ তুমি কি গডের স্বাদ গন্ধ কখনও অনুভব করেছ ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ এর পরও কি তুমি গড কে বিশ্বাস কর ?
ছাত্রঃ জ্বী।
প্রফেসরঃ পরীক্ষাগারে ব প্রফেসরঃ বলো, অনুভবে বলো প্রদর্শনে বলো , বিজ্ঞান বলে গডের কোন অস্তিত্ব নেই। তুমি একে কি বলবে ?
ছাত্রঃ কিছুই না। আমার শুধু বিশ্বাস আছে।
প্রফেসরঃ হ্যা। এখানেই বিজ্ঞানের সমস্যা।
ছাত্রঃ আচ্ছা স্যার, তাপ বলে কিছু আছে কি?
প্রফেসরঃ হ্যা।
ছাত্রঃ ঠান্ডা ?
প্রফেসরঃ হ্যা।
ছাত্রঃ না স্যার এগুলির কোনটিই নেই।

(ঘটনার পট পরিবর্তনে সারা রুম চুপ হয়ে গেল।)

ছাত্রঃ স্যার, আপনি অনেক ধরনের তাপ পেতে পারেন, কম তাপ, বেশী তাপ বা আরো বেশী, কিন্তু ঠান্ডা বলে কিছু নেই।আমরা ৪৫৮ ডিগ্রীর নীচে তাপমাত্রায় যেতে পারি না।তাপের অনুপস্থিতিকেই আমরা ঠান্ডা বলি। আমরা ঠান্ডা মাপি না, তাপই মাপি।তাপই শক্তি। ঠান্ডা আলাদা কিছু নয়, এটি তপের অনুপস্থিতি মাত্র।
(ক্লাসরুমে তখন পিন পতন নীরবতা।)
ছাত্রঃ আচ্ছা স্যার, অন্ধকার কি?

অন্ধকার বলে কিছু আছে কি ?
প্রফেসরঃ অবশ্যই, অন্ধকার না থাকলে রাত আসে কিভাবে?
ছাত্রঃ আপনি আবার ভুল করলেন, প্রফেসর। অন্ধকার আলোর অনুপস্থিতি মাত্র। আপনি কম আলো, বেশী আলো ঝাপসা আলো, এসব বলতেই পারেন, কিন্তু কোন আলো না থাকলেই আমরা অন্ধকার বলি।আলো একবারেই না থাকলে অন্ধকারকে আরো তীব্র করা সম্ভব নয়।
প্রফেসরঃ এসব বলে তুমি কি বুঝাতে চায়ছো ?
ছাত্রঃ আমি আসলে আপনার ফিলোসফি থেকেই একটা সিদ্ধান্তে পৌছাতে চাচ্ছি।
প্রফেসরঃ কি সিদ্ধান্ত?
ছাত্রঃ স্যার আপনি দৈত নীতি অনুসরণ করছেন।আপনি একই সাথে জন্ম মৃত্যু ভাল গড, খারাপ গড এর অস্তিত্বের যুক্তি দিচ্ছেন।আপনি গডকে সসীম পরিমাপযোগ্য রাশি মনে করছেন।স্যার বিজ্ঞান কখনও চিন্তা ও চেতনা কে পরিমাপ করতে পারেনা। বিজ্ঞান ইলেকট্রিসিটি ম্যাগনেটিজম ব্যবহার করে কিন্তু কখনও এগুলি ধেখা যায়না এবং খুব কমই অনুভব করা যায়।
এখন প্রফেসর,আপনি বলুন, আপনি কি আপনার ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা দেন যে, মানুষ বানর থেকে এসেছে?
প্রফেসরঃ অবশ্যই । তুমি যদি জৈবণিক বিবর্তনবাদ দেখ তাহলে তো তাই স্বীকার করবে।
ছাত্রঃ এই বিবর্তন কি আপনি চোখে দেখেছেন ?

(প্রফেসর আস্তে আস্তে বুঝতে পারছিলেন তর্কটি কোন দিকে যাচ্ছে।)

যেহেতু কেউ বিবর্তনবাদ কেউ দেখেনি এবং কেউ ল্যাবরেটরীতে প্রমাণও করতে পারেনি, তাহলে কি ধরে নেব আপনি শুধু আপনার বিশ্বাসটাই প্রচার করছেন।আপনি কি একজন বিজ্ঞানী নাকি একজন প্রচারক ?
পুরো ক্লাস হঠাৎ হাসিতে ফেটে পড়ল।
ছাত্রঃ এই ক্লাসে কি এমন কেউ আছো যে প্রফেসরের ব্রেইন দেখেছো ?
পুরো ক্লাস আবার হাসিতে ফেটে পড়ল।
এই ক্লাসে কি এমন কেউ আছো যে প্রফেসরের ব্রেইন শুনেছো অনুভব করেছো, স্পর্শ করেছো অথবা স্বাদ গ্রহণ করেছো?
এমন কেউই নেই যে তা করেছে। সুতরাং বিজ্ঞানের স্বীকৃত নিয়ম অনুযায়ী প্রফেসরের কোন ব্রেইন নেই।
With all due respect, sir, how do we then trust your lectures, sir?

পুরো ক্লাস চুপ। প্রফেসর এক পলকে ছাত্রের দিকে তাকিয়ে রইল।
প্রফেসরঃ আমি মনে করি আমার ব্রেইনকে তোমার বিশ্বাস করা উচিত।

আমিও এটাই বলছিলাম, মানুষ এবং গডের মধ্যে সম্পর্কটা বিশ্বাসের।এটাই বিশ্বাসীদের বাচিয়ে রেখেছে।

আর সেই ছাত্রটা ছিলেন এপিজে আব্দুল কালাম সাবেক ইন্ডিয়ান প্রেসিডেন্ট।

ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম(DBMS) ব্যবহার

ডাটাবেজ মানে তথ্যভান্ডার। কম্পিউটার আবিষ্কারের আগে স্তুপীকৃত ফাইলে তথ্য সংরক্ষণ করা হতো, এখন ডেটাবেজে তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। ডাটাবেজ তৈরীর বিভিন্ন প্রোগ্রাম আছে। একটি ডাটাবেজ তৈরী করার পর সেটাকে প্রায়ই আপডেট করতে হয়। এই আপডেটের কাজ করার জন্যও বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম আছে। ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ডিবিএমএস, হলো এমন একটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রাম যা একই সাথে ডাটাবেজ তৈরী, ব্যবস্থাপনা, তত্ত্ববধান এবং ডাটা প্রসেসের কাজ করে। ডাটাবেজের সাহায্যে ডাটা প্রসেস করে আমরা ঐসব ডাটার প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে পারি। যদিও ডাটা প্রসেস করে নলেজ মাইন করা ডাটাবেজের মুল উদ্দেশ্য নয়। নলেজ মাইনিংয়ের জন্য ডাটা মাইনিং টুলস ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ডাটাবেজের মুল উদ্দেশ্য হলো, দ্রুত গতিতে ডাটা খোঁজ করা, সবচেয়ে নিরাপদ উপায়ে ডাটা সংরক্ষণ করা ইত্যাদি। ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সেই সমস্ত ক্ষেত্রে অপরিহার্য যেখানে একই সময় একাধিক ব্যবহারকারী একই ডাটা ব্যবহার করে থাকেন। যেমন, একটি ব্যাংকের একাধিক শাখায় অবস্থিত কর্মকর্তারা যদি একই তথ্য, একই সময়ে আপডেট করতে চান, তখন বিভিন্ন সমস্যার তৈরী হতে পারে। ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, এই সমস্যাগুলোকে খুবই দক্ষতার সাথে সামাল দেয়।

শুরুর দিকে যেমন ছিলো

কম্পিউটার আবিষ্কার এবং এর ব্যবহারের শুরুর দিকেই তথ্য তৈরী, সংরক্ষণ এবং খোঁজার কাজটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলো। সর্বপ্রথম ১৯৬০ সালে, বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী চার্লস বাকম্যান ডিবিএমএস তৈরী করেন। তিনি তখন জেনারেল ইলেট্রিকে কর্মরত ছিলেন। সেই ডিবিএমএসটির নাম দেয়া হয়েছিলো, ইন্টিগ্রেটেড ডাটা স্টোর(আইডিএস) । ষাটের দশকের শেষের দিকে আইবিএম ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি ডিবিএমএস তৈরী করে। এই সফটওয়্যারটিই, তথ্যকে শ্রেনীক্রম অনুসারে কিভাবে সাজানো যায় তার একটি ধারনা দিয়েছিলো, যা বর্তমানে হায়ারারকিকাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ১৯৭০ সালে এটস্খার কড, তথ্যকে পরিবেশন করার নতুন একটা মডেলের প্রস্তাব দেন। তিনি তখন আইবিএম’র স্যান হোস গবেষণাগারে কর্মরত ছিলেন। এই ধারনাটিই রিলেশনাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ডিবিএমসের ক্রমবিকাশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয়, ইন্টারনেটের আবিষ্কার এবং এর বহুল ব্যবহারের পর থেকে। এখন ওয়েবসাইট ভিত্তিক ডাটাবেজকে উন্নত করার জন্য নানা ধরনের গবেষণা চলছে।

ব্যবহারের সুবিধা

  1. একই তথ্যের পুনরাবৃত্তি রোধ করে স্থানের সর্বোচ্চ ব্যবহার। ধরা যাক, একটি স্কুলের ডাটাবেজে, তিন ধরনের টেবিল আছে। প্রথম টেবিলে, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার রেজাল্ট সংক্রান্ত তথ্য । দ্বিতীয় টেবিলে তাদের বেতন সম্পর্কিত তথ্য । তৃতীয় টেবিলে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য। দেখা যাবে, প্রতিটি টেবিলেই, শিক্ষার্থীদের নাম উল্লেখ করতে হচ্ছে। অথচ, ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে আমরা শুধু মাত্র এক যায়গায় শিক্ষার্থীদের নাম সংরক্ষন করে, পরবর্তীতে ঐ জায়াগার রেফারেন্স দিয়ে দিতে পারি।
  2. তথ্যের অসামঞ্জস্যতা দুর করা। বিচ্ছিন্নভাবে সংরক্ষিত তথ্যে বিভ্রাট বা যৌক্তিক অসামঞ্জস্যতা থাকতে পারে। ডিবিএমএসে তথ্য সংরক্ষণ করা হলে, তথ্যের যেকোন ধরনের অসামঞ্জস্যতা সনাক্ত করা যায়। যেমন, একই ব্যক্তির ছবির শিরোনাম ভিন্ন হতে পারে না। দেখা গেলো, একই রকম ছবি বা তথ্য জমা দিয়ে, দুজন ভিন্ন ব্যক্তি, দুটো ভিন্ন নাম ব্যবহার করলো। ডিবিএমএস ব্যবহারের মাধ্যমে তা সনাক্ত করা সম্ভব।
  3. একই সময়ে একাধিক ব্যবহারকারী একই তথ্য নিয়ে কাজ করতে সক্ষম]
  4. তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তথ্য নবায়ন করার পর, সংরক্ষণের আগেই যেনো তা মুছে না যায় তা নিশ্চিত করা। যেমন, কোন তথ্যভান্ডারে ২০০ ডাটা নবায়ন করার পর, সংরক্ষণের আগেই বিদ্যুৎ চলে যেতে পারে। এই সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা ডিবিএমএস এ আছে। ডিবিএমএস তথ্যের যেকেনো পরিবর্তনের সুচী তৈরী করে রাখে। যখন প্রয়োজন হয়, তখন স্বল্পমেয়াদের জন্য তৈরীকৃত ঐসব সুচীর মাধ্যমে তথ্য উদ্ধার করা হয়।
  5. তথ্যের স্বনির্ভরতা তৈরী করা। এর মানে হলো, তথ্য যেন তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রামের ওপর নির্ভর না হয়। তাতে সুবিধা হবে এই যে, এক ডিবিএমএসএ তৈরী করা তথ্য অন্য ডিবিএমএস এ ব্যবহার করা যাবে।
  6. স্বল্পতম সময়ে তথ্য খুঁজে বের করা।
  7. সহজে এবং কম সময়ে ডাটাবেজ বা তথ্যভান্ডার তৈরী করা

ড. কডের ১২ নীতি

১৯৮০ সালে ড. কড রিলেশনাল ডাটাবেজ তৈরীর ১২ টি নীতি প্রস্তাব করেন।

  • সুত্র ১: সমস্ত ডাটাকে টেবিলের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে।
  • সুত্র ২: প্রতিটি ডাটার একটি অনন্য মান থাকবে, যেনো একই ধরনের ডাটা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরী না হয়। যেমন, সরদার আমীর আলি নামের অনেক ব্যক্তিই থাকতে পারেন। এজন্য প্রতিটি নামের সাথেই একটি অনন্য নির্দেশক থাকবে যা শুধু ঐ নামটিকেই নির্দেশ করবে। যেমন, একজনের বয়স যদি ৫৯ হয় এবং অপরজনের যদি ১৫ হয়, তাহলে আমরা নামের প্রথম অক্ষরগুলোর সাথে বয়স জুড়ে দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশক বের করতে পারি। সআআ৫৯ এক ব্যক্তি, কিন্তু সআআ১৫ অন্য ব্যক্তি। যদিও সাধারণত এসব ক্ষেত্রে সংখ্যা ব্যবহার করা হয়। কারন, সংখ্যাকে প্রসেস করা অপেক্ষাকৃত সহজ।
  • সুত্র ৩: তথ্য পুরণের ঘর প্রয়োজনে খালি থাকতে পারবে।
  • সুত্র ৪: ডাটাবেজের গঠন প্রকৃতি এবং বর্ণনা, তার সাথেই দেয়া থাকতে হবে।
  • সুত্র ৫: ডাটাবেজের সাথে একটি সুনির্দিষ্ট কুয়েরী ভাষা তৈরি করতে হবে। যেনো, ঐ ভাষা ব্যবহার করে নতুন ধরনের তথ্য তৈরী, তথ্য ব্যবস্থাপনা, ট্রান্সফার এবং তথ্যের সামঞ্জস্যতা রক্ষা করা যায়।
  • সুত্র ৬: তথ্যকে বিভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করার সুবিধা থাকতে হবে। অর্থাৎ কুয়েরী ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন ভাবে তথ্য সাজিয়ে, তা উপস্থাপন করার ব্যবস্থা থাকতে হবে।
  • সুত্র ৭: তথ্য সংযোজন, বিয়োজন এবং নবায়ন এর কাজ যেনো উচ্চ পর্যায়ে করা যায়, সেই ব্যবস্থা থাকতে হবে। উচ্চ পর্যায় বলতে বোঝানো হচ্ছে যে, কুয়েরী ভাষা দিয়ে নতুন নতুন রুল তৈরী করে যেন এসব কাজ করা যায়। যেনো, একজন ব্যবহারকারী যেকোন ধরনের সেট গঠন করতে পারেন।
  • সুত্র ৮: তথ্যকে হার্ডওয়্যার থেকে পৃথক রাখতে হবে।
  • সুত্র ৯: তথ্য উপস্থাপনের প্রক্রিয়া, তথ্য সংরক্ষণের থেকে স্বনির্ভর হতে হবে। অর্থাৎ তথ্যকে যেভাবেই সংরক্ষণ করা হোক, তথ্য উপস্থাপন তার উপর নির্ভর করবে না। এর সুবিধা হলো, যখন তথ্যের সংরক্ষণ অভ্যন্তরীণ কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে, তখন আবার নতুন করে, তথ্য উপস্থাপনের প্রয়োজন হবে না।
  • সুত্র ১০: ডাটাবেজের সামঞ্জস্যতা বজায় রাখার জন্য, ডাটাবেজ ব্যবহারকারীর উপর কিছু সুনির্দিষ্ট বিধিনিষেধ থাকবে।
  • সুত্র ১১: ডাটাবেজ এমন ভাবে বানাতে হবে, যেনো যদি সেটি একাধিক স্থানে, কম্পিউটারে বা সার্ভারে, অবস্থিত হয়, ব্যবহারকারীর যেনো তা নিয়ে কোন আলাদা শ্রম ব্যয় করার প্রয়োজন না থাকে। অর্থাৎ, একটি ডাটাবেজ একই স্থানে অবস্থিত, না একাধিক স্থানে, তা না জেনেই একজন ব্যবহারকারী যেনো তা ব্যবহার করতে পারেন।
  • সুত্র ১২: একটি ডিবিএমএস যদি লো এবং হাই, এ দু লেভেলের ভাষা ব্যবহারেরই ব্যবস্থা রাখে, তাহলে নিশ্চিতকরতে হবে, লো লেভলের ভাষা যেনো হাই লেভেলের ভাষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। অর্থাৎ, লো-লেভেলের ভাষা দিয়ে এমন কিছু করা যাবে না, যা হাই লেভেল ভাষায় নিষিদ্ধ।

তথ্য উপস্থাপনা

অন্য অনেক কাজের মধ্যে ডিবিএমএসের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, তথ্য সংরক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি সংক্রান্ত ঝামেলা থেকে তথ্যের ব্যবহারকারীকে দুরে রাখা। অর্থাৎ, আপনি যদি কোন ডাটাবেজ থেকে কোন তথ্য জানতে চান, তাহলে সেই ডাটাবেজের গঠন প্রকৃতি বা তাতে কিভাবে তথ্য সংরক্ষণ করা হয়েছে তা আপনার জানা লাগবেনা। যাঁরা ডাটাবেজ তৈরী করেন, তাঁরা এ কাজটি করার জন্য, কয়েক স্তরের এবস্ট্রাকশন ব্যবহার করেন। এবস্ট্রাকশন কি? এবস্ট্রাকশন হলো এক ধরনের বিমুর্ত ধারনা। তথ্যকে ধারনাকে তিনটি স্তরে প্রকাশ করা যায়:

  • গাঠনিক স্তর: এই স্তরটি সবচেয়ে নীচের স্তর। এর মানে হলো, এ স্তরটি আন্য স্তরের ভিত্তি। এ স্তরে, একটি ডাটাবেজ কিভাবে গঠন করা হলো, এতে তথ্য কি উপায়ে রাখা হলো, তথ্যের গঠন কি ইত্যাদি বিস্তারিত দেয়া থাকে।
  • যৌক্তিক স্তর: এই স্তরে মুল ডাটা রাখা থাকে। এবং সেসব ডাটার মধ্যে সম্পর্ক কি তাও এ স্তরেই সংজ্ঞায়িত করা হয়। উল্লেখ্য, এই স্তরের ব্যবহারকারীর গাঠনিক স্তর সম্পর্কে কোন ধারনার প্রয়োজন হয় না।
  • উপস্থাপন স্তর: এটিই সর্বোচ্চ স্তর। এই স্তরে বলা থাকে, একজন ব্যবহারকারী কিভাবে, কত সহজে ডাটাবেজে রাখা তথ্য দেখতে পারবে।

প্রচলিত কিছু সফটওয়্যার

ওরাকল, মাইএসকিউএল, মাইক্রোসফট একসিস ইত্যাদি